Dangdut

 
Dangdut is an Indonesian folk and traditional popular music. In 2008 I was surprised to enjoy such open dance and song in Muslim dominant conservative Indonesia. After watching it, I was interested in learning Indonesian culture and society. Indonesia although havinng muslim majority, but a mixed culture society with many tribal practices.
 
I got a clear idea about Indonesian culture in the presentation of Kalinga Seneviratne at AMIC conference in Manila on the ‘Popular Culture of South East Asia’.
 
The supper hits Hindi movie ‘Dum’s song and dance concept had been taken from Dangdut performance.
 
It is true, the indigenous performing art has the power to inspire and entertain the audience. Bangladesh has over 36 languages and tribes, who have own songs, music and way performance. If the indigenous culture come in the mainstream practices with the modern form, can be quickly popular by touching the heart of majority audience.
 
World famous composer AR Rahman says, the secret of his unique and touchy song is, following the retheme of tribal music. He has huge world unknown folk collection. Before composing any song, he listens world-folks randomly, and formulate own idea with inspiration.
 
Once I was interested to work on the performance Bangladeshishi tribe.
 
বন্ধ হোক মেধা পাচার!

বন্ধ হোক মেধা পাচার!

 
নবম-দশন শ্রেনীতে (১৯৮৬-৮৭) পড়ার সময় ইংরেজী বইয়ে ব্রেইন ড্রেইন ( মেধা প্রাচার ) নামে একটি চাপ্টার পড়েছিলাম। জানি না সেই অধ‍্যায়টি এখনও আছে কিনা। না থাকলে অবাক হওয়ার কারণ নেই! বাস্তবতা অনুকুলে না! কিশোর-কিশোরীরা হয়তো এখন পড়ে না, বিশ্বাস করে না, এমনকি বেশীর ভাগ পিতামাতা-শিক্ষকগণও না! দৃশ‍্য পাল্টে গেছে। ফিরিঙ্গি আর ট্র‍্যাম্প মিয়াদের দাপট সমাজে বেড়ে গেছে।
 
একটি দেশের শিক্ষিত, সচেতন ও দক্ষ ছাত্র-ছাত্রীরা দেশের সম্পদ, চালিকা শক্তি। নিজে এগুতে এগুতে দেশকেও এগিয়ে নিয় যায়। আর তারা যদি দেশ ছেড়ে পালায়, তবে দেশের জন‍্য কিভাবে কাজ করবে? ফল তো হিতে বিপরীত হবেই।
 
মেধাবান ছাত্র-ছাত্রীদের বিদেশ যাত্রার বিপক্ষে আমি না । আরো দক্ষ ও মেধাবান হওয়ার জন‍্য আন্তজার্তিক পরিমন্ডলে কাজ বিশেষ ফলদায়ক। বিদেশযাত্রার সফলতায় আমি নিজেও প্রমান! ১৫-২০টি দেশে আমি কাজ করেছি, এখনো করি। কিন্তু, স্বেচ্ছা ও লোভে পড়ে প্রচার হওয়া, দেশে সুযোগ থাকতে পলায়ন করা, অন‍্যবন্ধুকে পলায়ন হতে অনুপ্রাণিত করা, দেশ ও জীবনের জন‍্য কল‍্যানকর নয়।
 

দেশে সুযোগ নাই, দেশে শান্তি নাই – এটা বলতে বলতে যাদের গলা শুকিয়ে যায়! তাদের বলি – বিদেশের চেয়ে দেশ ভালো। আমার বন্ধু- যারা মেধাবান, কিন্ত সুযোগ থাকার পরও দেশান্তরি হয়নি- দেশ ও সমাজকে ভালোবেসে দেশেই আছেন, তাদের প্রায় অধিকাংশ আজ ইউএন সহ নামি-দামী সংস্থার উচ্চপদে; বেতনে, ক্ষমতায়, সম্মানে ও রোজগারে বিদেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে আছেন।

আরা বিদেশ থেকে দক্ষ হয়ে যেসব বন্ধুরা দেশে ফিরে এসেছেন, দেশের জন‍্য কাজ করছেন, সমাজের তাদের কদর অতুললীয়! সব বাজারের সাথে সাথে, বিয়ের বাজারেও তাদের কদর অনেক। সবারই এখন ভালো চাকুরি-ব‍্যবসার সাথে সাথে বাড়ি-গাড়ী-সুন্দরী বউ!

 
সোভিয়েত ইউনিয়ন থাকতে, বাংলাদেশ ও উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে সবচেয়ে বেশী যুবক-যুবতীরা, প্রায় বিনা পয়সায় বিশ্বখ‍্যাত বিশ্ববিদ‍্যালয়ে পড়তে পারতে । যাদের অধিকাংশ দেশে ফিরে, দেশের জন‍্য কাজ করছে, এখনও। শুনেছি – বাংলাদেশে ৭০-৮০ দশকে স্কলারশীপের বন‍্যা বইতো! এখনও আছে – তবে সঙ্গে ‘ওয়ান-ওয়ে টিকেট’ থাকে ! বিদেশে গিয়ে, নিজের দেশের পরির্বতে আম্রিকা-ইউরোপ গড়াই জান কোরবানী দেন। টাকা, সম্মান ও প্রতিষ্ঠার নেশায় একটু এপাশ-ওপাশ তাকাতে পারেন না!
 
জাফর ইকবাল (Muhammed Zafar Iqbal) তার এক বক্তব‍্যে বলে ছিলেম, ‘আমার মা কালো, মোটা ও দরিদ্র বলে, মাকে কি আমি মা বলে ডাকবো না? যারা নিজের মাকে ভালোবাসে না, অন‍্যের মাকে – মা বলে ডাকতে চায়, তার মতো নির্বোধ দুনিয়াতে কে আছে? কিন্তু আমরা প্রতিনিয়তই তা করছি, ও অনুপ্রাণিত করছি।
 
‘একটি বিস্ময়কর ঘটনা’, জাফর ইকবালের কলামটি আজ পড়ছিলাম । তিনি লিখেছেন যার সঙ্গে আমি পুরাপুরি একমত –
 
———–
আমাদের দেশে অনেক নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয় আছে এবং সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক সৌভাগ্যবান ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকেরা খুব আন্তরিতভাবে ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া করান সেটি বলা যাবে না, ভালো ছেলেমেয়েরা নিজের আগ্রহে লেখাপড়া করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামটুকু ধরে রেখেছে। যে বিশ্ববিদ্যালয় যত ভালো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েরা তত দ্রুত ডোনাল্ড ট্রাম্পের সেবা করার জন্য চলে যায়। কোনো জরিপ নেওয়া হয়েছে কিনা জানি না, কিন্তু যদি নেওয়া হয় আমার ধারণা আমরা দেখব এ দেশের মূল চালিকাশক্তি দেশের নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামিদামি ছাত্রছাত্রীরা নয়, দেশের মূল চালিকাশক্তি এ দেশের অসংখ্য কলেজের অসংখ্য ছেলেমেয়ে। ঢাকা শহরের সাতটি কলেজেই যদি দুই লাখ ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করে তাহলে সারা দেশের এ ডিগ্রি কলেজগুলোতে কত ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করছে সেটি অনুমান করা যায়।
 
উচ্চশিক্ষার কথা বলা হলেই আমাদের চোখের সামনে দেশের বড় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছবি ভেসে ওঠে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সেবা করার জন্য হলেও এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ঠিকভাবে গড়ে তোলার দায়িত্ব আছে। কিন্তু আমার ধারণা তার থেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সারা দেশের অসংখ্য কলেজ। যদি তাদের লেখাপড়ার মান বাড়ানো হয় তাহলে শুধু বিশাল সংখ্যার কারণেই তার প্রভাব হবে অনেক বিশাল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে যে সাতটি কলেজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যদি সেই কলেজের ছেলেমেয়েদের নিজের মূল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েদের মতো বিবেচনা করে লেখাপড়ার মান বাড়িয়ে তুলত তাহলে কী একটা ম্যাজিক হয়ে যেত না?
বউ পিটানো

বউ পিটানো

‘বউ পিটানো’, ভুলেও এ অপকর্মটি কেউ করবেন কেন। বউ কেন, নিজের ছেলে-মেয়েকেও শারীরিক ও মানসিক ভাবে আঘাত করা যাবে না। হইা আইনত দন্ডনীয়, অমানবিক । আপনার কামাই খায় বলে, পড়ে বলে পার পাবেন না – সঠিক আইনে নিশ্চিত জেল-ফাসে হয়ে যেতে পারে।

বাংলাদেশে আইন তো আছে; আমরা মানবো কি, অধিকাংশ মানুষ তো জানেই না ! ঘোরের মধ‍্যে থাকি! যা একেবারেই কাম‍্য না!

নিজের সম্মান, সভ‍্যতা, শান্তি ও সময় রক্ষার জন‍্য বলছি – পোষ‍্যদেরকে পোষা-পশু মনে করবেন না। যে যেমন কারে দাস নন, আপনি কেউ কারো মালিকও নন! সবাই স্বাধীন ও মর্যাদাশীল মানুষ। নিজের মতো সম্মান দিন, ভালোবাসার সাথী মনে করুন! ভিন্নমত বা গেঞ্জাম মনে হলে, শান্ত হয়ে মুক্তভাবে আলোচনা করুন। সমাধান আসবে।

একে অন‍্যের পক্ষে থাকলে, সহযোগীতা করলে, শান্তি আর ভালোবাসায় জীবন ভরে যাবে।

বি.দ্র.: ‘নিজের বউকেই তো মারছি!’এ বিষয়ে প্রথম আলোতে প্রকাশিত একটি প্রবন্ধ পড়ুন ..

তৈল অভিজ্ঞতা

তৈল অভিজ্ঞতা

কৈশোরে পড়ে হেসে ছিলাম
“এক তৈলে চাকাও ঘোরে আর তৈলে মনও ফেরে।” -হরপ্রসাদ শাস্ত্রী

কিশোর বয়সেই তৈলের বহুবিদ ব‍্যবহার জেনে আমার সচেতনতা অতিরিক্ত বেড়ে গিয়েছিল। যা গল্প-লেখায়, চরিত্র অঙ্কনে আমি চৌকসতা পেয়েছিলাম। কিন্তু সব বুঝে ফেলা, অন‍্যকে ভালোবাসতে না পারার যে কত কষ্টকর -তা পেতাম পদে পদে! পূর্বের মত বোকা হতে চাইতাম, কিন্তু পারতাম না! শান্তির জন‍্য, ভালোবাসা উপভোগের জন‍্য- গত ১৫+ বছর নীরবতা মেডিটেশন ( বোবা-কালা হয়ে থেকো) করে নিজেকে ঠিক করার চেষ্টা করছি। একটু ফল পেয়েছি।

তৈলের জোরে অযোগ‍্য কাউকে যোগ‍্য আসনে দেখে কষ্ট পাবেন না । এটা শুধু বাংলাদেশে না, সারা দুনিয়াতে কম-বেশী ঘটে।

যদি অন‍্যের সফলতায় ঈর্ষা হয়, তবে আপনিও শুরু করে দিতে পারেন।
তোষামোদি অপবাদ না পেয়ে – সফলতা পেলে মন্দ কি?

তবে এটা সত‍্য তৈলের সফলতা যতদিন তৈল থাকে ততদিন থাকে, আর যোগ‍্যতারটা শাশ্বত, ঠিকে থাকে সারাজীবন।

( The power of oil. Oiling that is palpitations may make a temporary good result but not always as an eternal.)

Differently abled  Scatman John’ & Takashi Kakehashi

Differently abled Scatman John’ & Takashi Kakehashi

Everybody in the world born with enormous potentiality and ability. Some person may be born with some physical disability but can overcome if s/he wants.

Famous singer ‘Scatman John‘ and Takashi Kakehashi are two great example of differently abled persons. I am a fan of them. I am impressed by their high skill and expertises.

Scatman John and blind Japanese pianist accepted their physical disability and move ahead with confidence, and win as a highly professional.

In Bangladesh like developing nations, disable persons lead a miserable life. Mostly the disabled in the rich family become ‘person of one room’, the disabling of the poor family become a beggar! By the discouragement from the family and society, they become victims of inferiority, treat as a burden which should not be!

If as like as Scatman John and Takashi Kakehashi, the disabled persons, have been natured, and move ahead with encouragement, can be a differently able person, even in professional sectors.

In June, Takashi san came in Sado. I joyed his piano concert, I am impressed by his performance

In Bangladesh, many NGOs and activists like Shahidul Haque, Natasha Kabir, and their friends are working on the issues. I wish their success. Last year Machizo made short video on Natasha’s effort in which URL https://www.youtube.com/watch?v=yr5JiMN48RU

তোতলা ও অন্ধের বিশ্বজয়। পৃথিবীর সব মানুষ, এমন কি প্রতিবন্ধীরাও অমিত সম্ভাবনা নিয়ে জন্মায়! ইচ্ছা ও অনুপ্রাণিত হলে বিশ্বখ‍্যাত গায়ক স্ক‍্যাটম‍্যান জন ও পিয়ানো বাদক তাকাশি কাকেশী’র মত প্রতিবন্ধীরাও বিশ্বজয় করতে পারে। প্রতিবন্ধীদের ভিক্ষুক বা একঘরের বাসিন্দা বানানো ঠিক না।

Blessing and Purification Ceremony

Blessing and Purification Ceremony

Whenever I know the news of blessing and purification ceremony of any religion, I eager to go there. The religious barrier and prejudices can not stop me. I get the touch of same God’s heart in everywhere.

I have already completed 5 major religions’ purification ceremonies.

When I visit the new country, I study their local culture and traditions first. I make effort to visit their temple.

Last Friday night, I went an ancient Shinto-animist shrine to join their local form of the purification ceremony. Children also joined. My daughter asked me
– Father why different people pray different way?
I said,
– it may link with different culture, view, history and however different understanding. Same reason as the different colored flowers have in one garden. You need to know and love all type of flowers.