>সবাই মিলে যত পারো তত খা্ও, যাকে বাংলায় বলা হয় জিয়াফত , এমন ক্যালচার জাপানী আছে কিনা তা নিয়ে আমি খুব আগ্রহী ছিলাম। অবশেষে আজ তা পূর্ণ হলো। যত খারার ইচ্ছা ছিল, তত খাইতে পারিনি । জাপানীরা খাবারকে এমন সুন্দর করে সাজায়, খাবার আগেই পেট ভরে যায়। তাছাড়া এমন সুযোগ আসবে কি ,তাই ছবি আর ভিডি্ও তোলা নিয়ে বেশ ব্যস্ত ছিলাম। পুরো দৃশ্যটি আমার ছেলা বেলা নানা বাড়ীতে জেয়াফত খারারের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।
Today we have joined in the “ 25th Earth Celebration’ in Sado Island. I am impressed to see cultural performance, social communication, and different type fashion and entertainment products’ in the fair. Sado’s celebration is famous for ‘Japanese Big Dram Performance’. Such kind big celebration generally has been arranged in weakened days that many people can enjoy. Japanese generally practices to join in public event all family members together. As there are number events in same day, parents join with priority of children selection. On the eve of event, they generally take food in event place with cheers. Sado’s festival has been arranged in the sea bank of Ozo town.
আজ আর্থ সেলিব্রেশন মেলাতে গিয়েছিলাম । এই মেলাটি প্রতিবছরই সাদোতে আয়োজন করা হয়। আজকের আয়োজন পশ্চিশবর্ষ তম। জাপানী ড্রাম বাজনার জন্য এই মেলা বিখ্যাত । জাপানের প্রত্যেক প্রদেশেই এধরনের অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। ঋতুবেদে আয়োজন, খারার, ফ্যাশন ভিন্ন হয়ে থাকে। পোষাক আশাক, খেলনা ও শখের জিনিষের পাশাপাশি নানান জাতের খাবার বিক্রি জাপানী মেলার ধর্ম। যেহেতু মেলাতে মজার মজার খাবার পা্ওয়া যায়, তাই জাপানীরা মেলায় যা্ওয়া উপল্যে সেইবেলায় বাড়ীতে খাবার আয়োজন করে না। পরিবারের সবাই মিলে মেলা দেখে, গান-বাজনা উপভোগ করে আর আনন্দের সাথে সবাই মিলে খারার খায়। সাডো দ্বীপের আর্থ সেলিব্রেশন মেলাতে ্ওজো শহরের সমুদ্র উপকুলে হয়ে থাকে। দেশ-বিদেশের নানান জিনিষের পাশাপাশি অনেক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান প্রদশিত হয়। অনেক শিল্পী পর্যটক এতে যোগদান করেন।
২০০৫ সালে যখন প্রথম জাপানে আসি, তখন থেকেই আমি জাপানী আদলে বাংলাদেশের উন্নয়ন স্বপ্নে বিভোড়। জাপানে যখনই কোন কিছু ভালো দেখি, তখনই আপসোস্ করি , আহ বাংলাদেশে এমনটা হয় না কেন? এটা বাংলাদেশ কিভাবে করা যায়? এসব নানান বিষয় নিয়ে আমি এখন চিন্তা করছি, গবেষনা করছি।
আমার এ গবেষনা অন্য আট দশটা গবেষনা থেকে আলাদা। একেবারের ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গে সমর্্পকিত। স্ত্রী জাপানী হ্্লে সাধারনত: বাংলাদেশী ্ও উন্নয়নশীল দেশের স্বামীরা ঘর জামাই হয়ে জাপানে চলে আসে। কিন্তু আমি সেটা করিনি, আমার স্ত্রী তা করতে দেয়নি। আমরা বাংলাদেশে টানা ১০টি বছর বাস করেছি। নিম্ন আয় ও অল্প মানের জীবনকে আমরা তোয়াক্কা করিনি। তুলনামূলক ভাবে দিনরাত পরিশ্রম কওে অর্থনৈতিক দৈনতা দূর করার পরও , শেষ পর্যন্ত আমাদের শিশুদেরকে শিা উদ্বাস্তু হয়ে জাপানে আসতে হলো। শিার পাশাপাশি আজ ওরা আনবিক উদ্বাস্তুও, অনেকটা সুনামীর সঙ্গে সম্পকিত। যেদিন ্ওরা ঢাকা থেকে নারিতা বিমানবন্দরে পৌঁছেছিল, তখনই সুনামী হয়েছিল। অনেক ভোগাান্তির পর ওরা চিবা থেকে ফুকুসিমা, ফুকুসিমা থেকে সাদোতে বাসা বাঁধলো। আমি বাংলাদেশে চলে যাবার প েছিলাম, কিন্তু তা হলো না। কারণ বাংলাদেশের শিা ব্যবস্থা ভালো না। সন্তানদেরকে প্রকৃত প েসুশিতি করতে হলে, জাপানে থাকতে হবে। আমার পুত্র ঢাকায় তুলনামূলক ভাবে সবচেয়ে ভালো স্কুল ‘ছায়ানটের নালন্দা স্কুলে পড়তো’। সেখানে ‘আনন্দের সঙ্গে শিা আর মানবিক গুণাবলীর ‘ কথা বলা হলেও কতটুকু করা হয়, সেই অভিজ্ঞতা নাই এখন বললাম। বাস্তবতার নিরিখে আমি এখন জাপানে বসবাসকে মেনে নিয়েছি। কিন্তু আমি হাল ছাড়িনি, বাংলাদেশ ছাড়িনি। মাঝে মাঝে জাপানি আসি। শিশুদেরকে লালন করি, শিখি আর পরিবর্তনের প েকাজ করার চেষ্টা করি। এ চেষ্টা কখনো বন্ধ করা যাবে না।
আমি এখন, ‘জাপান স্মৃতি বাংলা প্রীতি’ নামে একটি বই লেখার চেষ্টা করছি। ভ্রমণ কাহানির চাইতে উন্নয়ন চিন্তা তুলে ধরার চেষ্টা করছি। এ অভিজ্ঞতা আর ধারনা হয়তো অনেকের স্বপ্নকে আশার আলো দেখাবে।
আমার প্রথমিক পর্যবেণ, জাপানী শিা ব্যবস্থা জীবনমুখী। শিার মুল উদ্দেশ্য পেশাজীবি দতার পাশাপাশি মানবিক গুণাবলী পালন করতে শেখা। বর্তমানে বাংলাদেশ শিার হার বাড়লেই, আমি আবদুল্লাহ আবু সাইয়্যিদ এর সঙ্গে একমত শিার মান অনেক কমেছে। শিা প্রতিষ্ঠাতে আনন্দের সঙ্গে শিা দেয়া ও নেয়া হয় না। এক অর্থে অযথা প্রতিযোগীতা আর স্বজনপ্রীতির মাঝে ছাত্র-ছাত্রীর শিতি হয়। না জেনে, না বুঝে বড় হয়। যারা এ প্রতিযোগীতায় টিকে তারা হয়ে উঠে অহংকারী ও সুশীল সমাজের অধিবাসী। আর যারা হেরে যায় তারা হয় হতাশাগ্রস্থ, এক অর্থে নিম্নশ্রেণী ্ও অনেক েেত্র অমানুষ বলে গণ্য হয়। ফলে সমাজ থেকে শ্রেণী চচ্র্চা. অশান্তি,দূর্ভোগ কমে না। ফলে অহংকারীরা পেশাতে গিয়ে সহজে ন্যায়পরায়নতার পরিবর্তে দুনীতিপরায়ন, জনসেবার পরিবর্তে স্বার্থপর হয়ে উঠে। একবার কোন মতা পেলে ছাড়তে চাইনা। শু্িদ্ধর পরিবর্তে নিজেকে মহামানব বানানোর সবরকম চেষ্টা করে। জাপানী সমাজ ও শিা ব্যবস্থা এই সমস্যা বহুলাংশে অতিক্রম করেছে।
আমি এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত আমার ব্লগ, বই আর টাইম লাইনে লিখবো। আশাকরি আপনারা পড়বেন।
My son Coronet lost money bag 15 days before during his school’s story telling performance in Sado Amusement! I felt bad and looked around for an hours. I asked staff also. Nevertheless, I was disappointed after failed to get. I said myself, “Japanese are also human being. They are not also beyond the lust! Butter I should give up! “Whenever my son again went last week in amusement for another event, he asked in Amusement office, ‘have you found money bag?’. Officer said, ‘Yes! One police man got it!” After open, we were surprised as the money and all things were intact! I am surprised and feel easy by restoring my good perception about Japanese culture!
However, I could not solve the calculation really, why did they return the bag? If they do not give, it would be their benefit. Why? Nobody would claim it! My wife said, Japanese people prefer mental satisfaction and responsibilities than money. They could not return the money, but they suffer with mental unrestness! Off course, there is some bad persons who look other asserts, but amount is very few! However, they do not treat as good in society!
This festival is one of the important Japanese Buddhist traditions. It has been turned into national tradition as most of Japanese follows two religions; one is Buddhism and another is Shintoism together. Japanese daily life traditions generally Shinto based, but after death that is spiritual traditions are Buddhism based.
They believe, during Obon ancestors’ spirits come down in the earth to meet with their decedents. Therefore, people generally go back to their ancestral places and clean the grave, house and alter. It generally celebrates in middle of August (14-16 August). Three daylong celebrations has been practicing since over 500 years. As most of people return in their ancestral home, Obon season become peak travel season in summer. Along with pray and fair, faith based traditional dance, music etc has been organized in this time.
Sado Island is famous for sight seeing, particularly for sea views, sea food, sea sports and sea linked life style. The island seems to a dreamland with local culture and Japanese citizen facilities. On 04 August as a part of my son Coronet’s summer vacation tour, I have got the experiences in ‘banana boat’ riding and sea sports. As the boat has been made with banana shape, it is well known as ‘Banana Boat’ that favorite to children and tourist. Along with getting experiences giving guard to Coronet in sea were my purposes of joining. During enjoyment Coronet, easily become excited! Whenever we were in deep sea by riding ‘banana’ sports boat with pulling ship rope, water was moving with high wave. I was remembering the wave of Tsunami! However, Coronet was so happy, try to prove himself as brave and cheerful with sound and jumping! Nevertheless, I was shocked and worried for accident! I could stop him! I was catching his and mine set belt! At last, I have returned safely. Coronet says, father I want to go again in the sea! I have said ‘NO!’