ডিজিটাল ক্লাস ও এনএইচকের অভিজ্ঞতা

দীঘর্দিন নিয়মিত জাপানে আসা-যাওয়ার কারনে, ছেলে মেয়েরা জাপানী স্কুলে লেখাপড়ার কারনে, আমি জাপানের সরকারী টিভি চ‍্যানেল NHK ও স্কুলের আনন্দের সঙ্গে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানের সঙ্গে পরিচিত! ১৯৬২ সাল থেকে NHK সকাল ও বিকালে শিশুকিশোরদের উপযোগী করে মাল্টিমিডিয়া, পুতুল ও এনিমেশন ভিত্তিক অনুষ্ঠান প্রচার করে আসছে! অনেকে বলে, আজকের নিয়মতান্ত্রিক জাপনী সমাজ ব‍্যবস্থার পিছনে মূল ভূমিকা NHK ও জীবন মুখী স্কুল ব‍্যবস্থা! বাংলাদেশে আমাদের বিটিভি এমনটা করতে পারতো ! আমি যতদূর জানি, জাপান সরকারের শুভউদ‍্যেগে অনেক বিটিভি কমর্কতারা প্রশিক্ষন ও কািরগরী সহযোগীতা পেয়েছেন! আমাদের বেলায় যেমনটা হয় , তেমনটাই হয়েছে! সবকিছু মনে থাকলেও , নিজেদের কিভাবে উন্নতি করতে হয় – সেই আসল কাজটা ভুলে যাই। ( অবশ‍্য মস্তোফা মনোয়ার কাজ করার চেষ্টা করেছিলেন।… ) অতীত যাইহোক, বতর্র্মানের সঠিক কাজ ভবিষতকে সুন্দর ভােব সাজাবেই, এটাই অাশা! NHK এর অভিজ্ঞতা আমরা কাজে লাগালে তাড়াতাড়ি ও সুন্দর ফল পেতে পারি! NHK  এর কয়েকটি ওয়েব ঠিকানা হল –
http://www.youtube.com/user/NHKonline | http://www.nhk.or.jp/e-tele | http://www3.nhk.or.jp/nhkworld/

 

Core problem in Bangladesh

As a developing nation, Bangladesh is struggling to stop corruption, misuse of public money, public property, and public power! The majority people have options to participate in development and democratic process! The powers are holding always by the certain group and people.

I have a vision to use my multimedia skill and knowledge to stop corruption, violence, and non-democratic force even in my small scale. If we can concentrate in core points and continuously hits through the local content production and media intervention, I am sure the situation will change. The voice of majority rural poor with be loud, however with grassroots people’s participation the corruption will stop and the democracy and human rights will get institutional form in Bangladesh.

First birth day of Koon.

21 October 2012 is the first birthday of ”Koon’, the youngest son of mine. He was born in Sado Island just after our eviction from Fukushima by the atomic radiation disaster.

When he was in womb, just the day of Misuzu san’s arrival with children from Bangladesh in Narita airport, the tsunami was happen! I was worried, as I could not communicate from Dhaka for four days with them! After tsunami the atomic radiation was started! The situation was horrible! To save the children and baby in womb, in absence of mine Misuzu san looked a safe place over whole Japan! After many searching at last, she was shifted in Sado Island with children!

Koon was born after overcome a number of struggles include shifting from Dhaka for safe-birth, tsunami, delay getting of my visa, atomic radiation, born in home before go to hospital etc. Although there were, happen a number of problems, but God saved his life and born safely within the big grace. Although we don’t have any relative in Sado Island, but the ‘Sado Local Government’ and ‘Kanie Community’ welcome my family just like relatives! We are grateful to the unification’s members as well. In my absence, they took care Coronet and Anika like parents!

Therefore, we have given his name as ‘Koon’. The Japanese word ‘Koon’ means ‘big grace’! We have celebrated today his birthday with humble cake offering and joining in ‘boonka shi’- cultural festival.

জাতীয় পরিচয় পত্র প্রসঙ্গে আমার মত

পৃথিবীর সমস্ত উন্নত রাষ্ট্রের মতো এই পরিচয়পত্রকে ভোটারের পাশাপাশি সমস্ত পরিচয়, এমনকি নাগরিক পরিচয় পত্র হিসাবে প্রদান করা যেতে পারে, যাতে ডিজিটাল চীপস্ থাকবে ! জাতীয় ডাটাবেসে এটা লিংক থাকলে সকল নাগরিকের ইনফরমেশন সহজে জানা যাবে! যাদের এটা থাকবে না, তারা বাংলাদেশের নাগরিক নন বলে ধরা যেতে পারে! এর ফলে কেউ সুকাজ, বা কুকাজ করলে সহজে জানা যাবে! চুরি, ডাকাতি, বদমাসী এমনকি দূনীতি সহজে ধরা যাবে! কেউ রোহিঙ্গ, কে সন্ত্রাসী, কে ইন্ডিয়ান, কে কিভাবে টাকা আয় করছে, খরচ করছে সহজে জানার পাশাপাশি অপরাধ দমন, মানবাধীকার নিশ্চিত ও গনতন্ত্র সহজে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করতে পারে।

We are one!

There is only one religions ‘One Family Under God’! God is our parent(s) and we are His children , however each other brother and sisters! The is the core values! If we can practices this norms truly the peace will appear soon in all arena of life! There is no alternative! ….but we who are unprivileged love to show and say as superior and separate from unprivileged ! Superiority and inferiority complexes is creating unrest

বিখ্যাত পারফরমিং আর্ট ‘কডো’ উপভোগের অভিজ্ঞতা

সাপ্তাহিক বন্ধ শনি আর বরিবার জাপানের প্রতিটি জয়গায় কোন কোন না অনুষ্ঠান থাকেই। এ বিষয়ে জাপানীদের বক্তব্য , সারা সপ্তাহ সবাই কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকি, নিজের তো বিশ্রাম নেয়া দূরের কথা – ছেলে মেয়েকেও বিনোদন আর সময় দেয়ার ঝু নেই ! তাই বন্ধের দিনে কোন নতুন অনুষ্ঠান হলে কেউ যোগদানের সুযোগ হাতছাড়া করতে চায় না। সাদো দ্বীপ হওয়ার কারনে একটু বেশী সুবিধা পায়। প্রধান শহর নিগাতাতে কোন সাংস্কৃতিক দল আসলেই , সাদো ভ্রমন করে। পরিবেশনের পাশাপাশি দ্বীপটার সুন্দর্য দেখারও সাধ হয়তো শিল্পীদের থাকে ।

বেশ কিছুদিন ধরে বিখ্যাত ‘কডো’ দল এ অঞ্চলে পারফরমেন্স করছে। আজ আমরা সবাই অনেকদিন প্রতিক্ষার পর কডো দেখতে গিয়েছিলাম । ১ ঘণ্টার অনুষ্ঠান দেখে আমরা সবাই মুগ্ধ । ভেবেছিলাম , ১ বছরের কুওন  বোধহয় ড্রামের শব্দে ভয় পাবে, কাদবে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় সেও মুগ্ধ হয়ে দেখেছে। ঢোল আর ড্রামের পারফরমেন্স এত উপভোগ্য হতে পারে, আমার কল্পনায় আসনি। মাঝে মাঝে অবশ্য একগুয়ামীতা ত্যাগ করার জন্য শিল্পীরা জাপানীজ ঐতিহৃবাহী নৃত্যনাট্য পরিবেশন করেছে । ড্রামের পাশাপাশি কটো, বাশি, নুপুর, করতাল আরো অনেক জাপানিজ হস্ত নিমিত ও হস্ত চালিত বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল অনুষ্ঠানটিতে ।

ছবি ও ভিডিও তোলা নিষেধ থাকার কারনে মুল পরিবেশনের ভিডিও করতে পারিনি। তবে শিল্পীদের সঙ্গে ছবি তুলেছি। অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষাথী কডো শিল্পীরা বাহিরে পারফরমেন্স করেছে তার ভিভিও করেছি। যখন নুপুরের শব্দ বেজেছে তখন রাজবাড়ির নর্তকীর কথা আমার মনে পড়েছে। যখন ড্রামের শব্দ লক্ষ্য করেছি দূর্গাপুজার ঢোলের শব্দ কানে এসেছে। যখন ড্রামের লাঠির কসরতে মনোযোগ পড়েছে – মহরমের লাঠিগুড়ানোর কথা মনে পড়েছে। এত বিখ্যাত শিল্পী অথচ তাদের চোখে মুখে আচরনে কোন অহংকার দেথেনি। আয়োজকরাও হামকি-দমকি করেনি। আমি বাংলাদেশ থেকে এসেছি শুনে বাংলাদেশ নিয়ে অনেক কিছু জিজ্ঞাসা করলো । কুওন-কুনকে কোলে নিয়ে ছবি তুললো।

কডো অফিসিয়াল সাইট http://kodo.or.jp