Soba Festival in Sado

Arranging local culture and festival in every weekend is the general practice of Japanese society. Today we have  joined in ‘Soba Festival’. Soba is native Japanese noodles made of buckwheat flour (soba-ko) and wheat flour (komugi-ko), which is roughly thick like spaghetti. We have enjoyed Soba with local variety vegetable food, however watched traditional papet show in the event. I am impressed by enjoying Japanese many types’ vegetarian food, special soba and storytelling with pa-pet show.

Sado Okesa

When I had first arrived in Sado Island on October 2011 over ferry, I was hearing one mysterious song with welcome feeling. That song was the ‘Sado Okesa’ (佐渡おけさ). It was a folk song that was originated in Sado Island of Niigata Prefecture. By living in Sado I understand the popularity of this sone. All Sado peoples know this song, however like and love just like the national song. The song describes the dialog between a man and a woman in love with preaching of natural beauty and was sung there when the seamen drank sake/ wine together. These songs were brought to Sado Island in Meiji period by the seamen who worked on the Japan Sea route of sea transportation.

This song became nationally famous in 1921 when it was broadcast in All Japan Folk Song Festival. It is now also a favorite Obon festival dance music for the people in Niigata Prefecture and its neighbouring prefectures.

Lyrics of Sado Okesa ( 1st part ) :

1. 佐渡へ(アリャサ)、佐渡へ~(アリャアリャアリャサ) 佐渡へと草木もなびくよ。(アリャアリャアリャサ) 佐渡は居良いか、住み良いか。(アリャアリャアリャサ)
2. 来いと(アリャサ)、来いと~(アリャアリャアリャサ)、来いと言うたとて、行かりょか佐渡へ。(アリャアリャアリャサ) 佐渡は四十九里、波の上~。(アリャアリャアリャサ)
3. 佐渡と(アリャサ)、佐渡と~(アリャアリャアリャサ)、佐渡と出雲崎ャ棹さしゃ届くよ。 (アリャアリャアリャサ)、なぜに届かぬ、わが想い(アリャアリャアリャサ) ...

Translated into English
1. Toward Sado, toward Sado, even the tree leaves and grasses are blown by the wind. Is Sado such a nice place to live?
2. To come, to come you tell me, but I cannot go there easily. Sado is away from here 49 ri, over the sea waves.
3. From Sado, from Sado, I can reach Izumozaki on the mainland by rowing a boat. But why and why cannot I reach your tender heart?

সুসি, জাপানে কঁাচা মাছ খাওয়ার স্মৃতি

যিনি জাপানে আসেন নি, তাকে যদি বলি জাপানে কঁাচা মাছ খায় , এটা খুব জনপ্রিয় একটি খাবার , আমিও খাইতে খুব ভােলাবাসি – তাহলে হয়ত আকাশ থেকে পড়বেন। বলবেন – কঁাচা মাছ খাওয়া এটা কি করে সম্ভব? কাচা খাওয়ােতা আদিম স্বভাব! ২০০৫ সালে আমি যখন প্রথম জাপানে আসি , সেদিন আমিও হতভম্ব হয়েছিলাম । খাওয়ার আগে অনেক ইতঃস্তত করেছিলাম। কিন্তু খাবার পর আমার ধারনা পাল্টে গিয়েছিল। এটা মজার একটা খাবার আমি এতদিন – না খেয়ে ছিলাম? এর পর থেকে যখনই আমি জাপানে আসি , সুসি খেতে ভুলিনা! যে েকান বন্ধু জাপানে আসে – তাকে ‘মাগুেরা’ সুসি খেতে বলি! জাপানের খাদ‍্য সহ প্রায় সব সংস্কৃিততে নিজস্ব আধুনিকতা ও শিল্প আছে। বিশেষ করে খাদ‍্যে ! উনারা খাদ‍্য খাওয়ার পাশাপাশি খাদ‍্যের সুন্দয়র্ দেখতে ভালবাসে। যাইেহাক এ ব‍্যাপারে আেরা বিস্তারিত আমার ”জাপান স্মৃতি বাংলা প্রীতি” বইয়ে লিখব।

Good time in Sushi bar

Sushi is the special and popular Japanese food, which generally made with the raw fish, vinegared sticky rice. As like as other foreigner first time I could not eat sushi. However, after eat the raw fish with challenge on 2005, I was impressed after enjoy the unique test. My perception was changed. Now I love Sushi, specially ‘Maguro Sushi’. It is expensive, but I don’t miss to eat when I visit Japan. This time I enjoined with children and wife in a sushi bar in Sado Island.

Sado heritage tour

Sado city government has arranged tour ( 11 Nov, 2012 ) for foreign citizens to introduce the culture and historical places. The visiting spots were mostly ancient Buddhist and Shinto temples, 600 – 1200 years old!. I have impressed to get experiences the unique combination of Shinto and Buddhism in same temple and traditional believes in modern Japan. The playing of Kudo big dream was also a great experiences. The dreams have been made from the big there of 600 years old!

ভােলাবাসার রকমফের

ভালোবাসা নিয়ে আমার একটি বয়ান আছে! অধিকাংশ মানুষ বিশেষ করে বাংলাদেশে তরুণ-তরুণীরা  প্রেম বলতে রুমান্টিকতাকে বুঝাতে চান! বিষয়টি অবশ্য একদিনে হয়নি! এফডিসির চলচ্চিত্রে ও টিভির নাটকের অবিরাম প্রচারনা  পাশাপাশি ইংেরজী স্কুল-কলেজ আর বেসরকারী বিশ্ববিদ‍্যালয়গুেলাতে পড়ালেখার চেয়ে পশ্চিমা সংস্কৃতির গুণগান ফল আজ গাছে ধরেছে। কষ্টের কথা হিন্দি সিনেমা আর সিরিয়াল গুেলা আজ আজ আমাদের রুমান্টিকতাকেও বদলে দিয়েছে! আবেগ থেকে তাও যেন শরীরে এসে ছুইতে চায়! প্রেমিক প্রেমিকা গন নিজেদেরকে একজন-আরেকজনের পরিবর্তে ‘বয়ফ্রেন্ড – গার্লফ্রেন্ড’ বলতে আনন্দিত হয়। সস্পকর্ ধরে রাখার চেয়ে ভেঙ্গে নতুন সস্পকর্ গড়ার্ই যেন বিজয়ের নিশানা …যাইেহাক দীর্ঘদিন গবেষনা করে আমি সিদ্ধান্তে পৌছেছি – প্রকৃত ভােলাবাসা ৪ প্রকার

১.পিতামাতা ভালোবাসা ( স্রষ্টাপ্রেমের সমরুপ ),২. সন্তানের ভালোবাসা ৩. ভাইবোনের ভালোবাসা (যা পরবর্তিতে সংসার জীবনে সস্পকে নির্ধারণ করে). ৪. রুমান্টিক ভালোবাসা (সুখী দাম্পত্য জীবনই লক্ষ্য)। অনেকে হয়তো মনে করতে পারে ‘দেশপ্রেম’ (সমাজ সেবা )এর মতো গুরুত্বপূর্ন ভালোবাসা গেল কোথায়? আমি বলব – যারা পরিবারে ভালাবাসা চচ্চা করতে পারে না, তারা সমাজেও করতে পারে না! সমাজ বা দেশ পরিবারের একটি বৃহৎ রুপ ! পারিবারিক জীবনে যারা যেমন ভালোবাসা-সম্পর্ক চচ্চা করেন, সামাজিক-রাষ্ট্রীয় জীবনেও তেমনটা করেন! একজনের পারিবারিক সম্পর্কগুলো দেখে সামাজিকজীবন যাপন বুঝা যায, সামাজিক জীবন দেখে তার পরিবারের রুপও বুঝা যায়।…বিষয়টি গুরুত্বহীন মনে হলেও খুবই গুরুত্বপূর্ন। আজই, এখনই আমাদের সর্তক হওয়া দরকার! পরিবার কেন্দ্রিক ভােলাবাসাই আমাদের মুক্তি দিতে পারে , জীবনের সকল ক্ষেত্রে শান্তি আনতে পারে। …( স্রষ্টাকেন্দ্রক পৃথিবীও একটি পরিবার! যেখানে আমরা সবাই ভাইেবান! …)

ইন্টারনেটে ব্লু লাইট কাটার পিসি চশমা কেনা ও ডিজিজাল চশমা পড়ার স্মৃতি

ইন্টারনেটে ব্লু লাইট কাটার পিসি চশমা কেনা ও ডিজিজাল চশমা পড়ার স্মৃতি

ইন্টারনেটের থেকে কেনা ৫ দিন পর আজ আমি আমার পিসি চশমাটি পেলাম! গত ১৫ বছর একটানা কম্পিউটারের সাথে বাস করতে করতে আমার চোখের দূগতর্ি হয়েছে, আমি বুঝতেই পারিনি! অসুখকে তোয়াক্কা না করা আমার স্বভাব। গত কয়েক বছর যাবৎ আমি সব সময় কম্পিউটার ব‍্যবহারের সময় চোখ ছোট করে রাখি ! মিসুজু সান বার বার বলে, আপনার চোখের সম‍স‍্যা আছে। আমি বলি, "নাই! আমার কোন রোগ নাই! রোগ হবেও না! যেদিন হবে সেদিন আমি মরে যাবো! মরনই আমার একমাত্র রোগ!" এমন দৃঢ়তায় মিসুজু চুপ হয়ে যা! আসলেই তাই,  ১০ বছরের আমাদের সংসার জীবনে, আমি একদিনের জন‍্যও অসুস্থ হয়নি! অবশেষে মিসুজুসানের অনেক পিড়াপিড়িতে চোখ পরীক্ষার জন‍্য সাদো সরকারী হাসপাতালে গেলাম। ছোট শহরের বড় হাসপাতাল দেথে তো আমি হতবাক! স্থানীয় এই হাসপাতাল , অথচ আমাদের ধনী স্কয়ার হাসপাতের চেয়ে সুন্দুর, পরিপাটি ! আরো সুন্দর ডাক্তার নাসর্দের ব‍্যবহার আর যত্ন করে রেগী দেখা! সরকারী হাসপাতাল হলেও, জাপানে চিকিৎসার জন‍্য টাকা দিতে হয়। তবে স্বাস্থ‍্যবীমা থাকার কারনে ৭০ শতাংশ পেয়েছি।

ডাক্তার আর সেবিকা প্রায় এক ঘন্টা নানান ভাবে , নানান যন্ত্র আর কম্পিউটারের মাধ‍্যমে চোখ পরীক্ষার পরও কোন ক্রটি পেলেন না। আমি তো মহা খুশী, "যাক!  আমার যে রোগ হয় না, তার প্রমান হিসাবে আরেকটি যুক্তি দাঁড় করানো যাবে।" সবশেষে, সন্দুরী নাসর্ হেসে, একটি কম্পিউটার স্ক্রিন ও কীবোডর্ের লেখা পড়তে বললেন। সবলেখা পড়তে পারলাম না!  দেখি, আমি ছোট ছোট অক্ষর গুলো একেবারেই পড়তে পারছি না! একটি নমুনা চশমা দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে, সব লেখা স্পষ্ট পড়তে পারলাম! বুঝলাম – আসলেই চোখের সমস‍্যা আছে। Blue ray protector PC glass

এরপর চশমা কেনার পালা! সরাসরি দোকানে গিয়ে চশমা কেনা ঝামেলার , তাছাড়া দামও দ্বিগুনের বেশী । তাই বাপ-বেটা এক সঙ্গে ইন্টারনেটে বসে পড়লাম, চশমা বাছাই করতে । ( ই-কমাসর্ সাইটটির ঠিকানা http://www.zoff.co.jp ) হাজারো রকমের চশমা থেকে কোনটা রেখে কোনটা কিনি, বিরম্বনায় পড়ে গেলাম। অবশেষে , একটি সফটওয়ার দিযে পছন্দের অনেকগুলো ওয়েব কেমের মাধ‍্যমে পড়ে পড়ে যাচাই করলাম। ( আপনারাও এই সফটওয়ারের মাধ‍্যমে ডিজিটাইলি চশমা পড়তে পারেন http://www.zoff.co.jp/mirror/ ) দাম ও চেহারার সঙ্গে মানান সই এখন যেটা পড়ে আছি সেটা  কিনলাম! সবচেয়ে সুখের খবর – চশমাটি ব্লু-লাইট প্রটেক্টর থাকার কারনে – মনিটর থেকে আর ক্ষতিকর রশ্মি চোখে আসতে পারবে না!