Back to geology!

Back to geology!

After many years gap ( 1995-2014 ) on geological activities, I am involving myself again in geology through the ‘Geo Park’s programs in Sado-shi. Sado Island is famous for geological features and environmental beauty. There are many evidences and exposure, which attract the tourists, geologists and science journalists as well. I am planing to do environmental journalism seriously.

Seijin no Hi

Seijin no Hi

‘Seijin no Hi’ means ‘Coming of Age Day’. It is the day of 20 years of declaration of Japanese youth to enter adult stage. Generally, this popular cultural stuff has been celebrated in school. In this, day children give thanks to parents and guardian. The parents and teachers also say, “We have taken care and educated you as our best. From now, you are free and matured. You will take care yourself. Hope you will enjoy freedom and will do your responsibilities properly as your best….”

Pre ‘Seijin no Hi’ ceremony was held today in my son – Coronet’s school. He is now 10 years old. This reminding event for ‘Seijin no Hi’. In the event children gave thanks to parents with letter, conversation and singing song for take caring good way. A video slideshow also screen with children’s life and happy growing moments. I am impressed to see it.

I heard about this event before, but this is the first experiences to see it. The open feedback, conversation, letter exchange however thanks giving with loud chorus song caught my attention. It is hard jobs for parents to growing up a child, but parents never complain. Parents become happy to see children’s smile

Japanese valentine choco, cake and love

Japanese valentine choco, cake and love

Happy valentine day! Today my wife has presented me a valentine chocolate cake. Japanese tradition to present chocolate in the valentine day. My daughter and son both have said – “Nobody gives me chocolate, does it mean we don’t have boy friend and girl friend?” We have said – “No, you have! We are your boy friend and girl friend!…” They become happy after explaining.

I do not agree with the mainstream definition of love! General perception of love limited to romantic and conjugal love!I categories love into four – 1) Parental love, 2) Children Love, 3) Conjugal Love/ Romantic Love, and 4) Sibling love ( bother’s and sister’s love)! Together four types of love makes TRUE LOVE.
When issue arises, I always say this love definition. It may new. I teach my children also.

My son and daughter become happy to take photo, when I gave them my valentine cake.

জীবন দশর্ন ও চিন্তা

জীবন দশর্ন ও চিন্তা

পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে! বিজ্ঞান ও দশর্নই এ দুইটি গুরুত্বপূনর্ বিষয় আজো কঠিন হয়ে আছে! বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীলদেশ গুলোতে মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা দশর্ন একেবারেই পড়তে চায় না! কম বেতনের চাকুরী বা বেকার থাকার সম্ভাবনার পাশাপাশি পরিবার আর সমাজ থেকে ধমর্কেন্দি্রক আত্রুমন ও নিযর্াতর্ন ( কোন কোন ক্ষেত্রে শারিরিক নিযর্াতনও হয় ! )! প্রথম প্রথম আমিও শঙ্কিত থাকতাম , নতুন চিন্তা, নতুন ভাবনা আর বিশ্বাস সবাইকে বলতে চাইতাম না! এখন – গে‍্য‍্যালিলিও আবেগে আবেশিত। সবকিছুর মুখামুখি হওয়ার সাহস হয়েছে।
যাইহোক, দশর্নটা আমি যখন তত্ত্ব হিসাবে দেখতাম তখন কঠিন মনে হতো! যখন জীবনমূখী করার চেষ্টা করেছি! জীবনের উদ্দে‍্যশের সঙ্গে মিল রেখে সিদ্ধান্তে এসেছি! একটু সহজ হয়েছে। যা করা যাবে না, সম্ভব নয়, তা চিন্তা করে সময় ও শক্তি নষ্ট না করাই ভালো। আমি মনে করি, আমার জীবন ও দশর্নের উদ্দেশ‍্য প্রকৃত জীবন যাপন করা,  প্রকৃত ভালোবাসায় জীবনকে সাজনো ! অনেকটা আমার দশর্নকে ভালবাসার দশর্ন বলা চলে! যার সারমমর্ হলো –
১. মন আর শরীরের প্রকৃত মিলনের মাধ‍্যমে বতর্মানে বাস করে সঠিক ব‍্যক্তিত্ব গঠন করা ( আত্নশুদ্ধি ও আত্ননিয়োগের ক্ষেত্র )! সময় ও সুযোগের ব‍্যবহার করে , সবার সঙ্গে সঠিক যোগাযোগ ও সম্পকর্ তৈরী করা ও বজায় রাখা।
২. স্বামী আর স্ত্রী ( নারী ও পুরুষ ) প্রকৃত সম্মিলনের মাধ‍্যমে সুন্দর পারিবারিক জীবন গড়া, যা একটি সুন্দর সমাজ গঠনের পূবর্শতর্! ( রুমান্টিক ভালবাসা, ভাইবোনের ভালবাসা, পিতামাতার ভালবাসা ক্ষেত্র )
৩. একটি গনতান্ত্রিক সমাজ  গঠনে নিজের পরিবারের মতো সবাইকে ভালবাসা ( দেশপ্রেম বা সামাজিক ভালবাসার ক্ষেত্র ) ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নিজেকে নিয়োগ করা! ( আমাদের দেশে মূল সমস‍্যা হলো নিজের টা এমনকি বিখ‍্যাত মানবাধিকার কমীর্রাও  নিজের স্বাথর্ ও লাভ ঠিক রেখে সব চিন্তা করে ! ফলে কমর্ হযে উঠে সভা সমিতি কেন্ত্রিক! ফল হয় রিপোটের্, জীবনে ও সমাজে নয় )!
জীবন দশর্ন ও চিন্তা

জাপানী বন্ধুর ব‍্যবসা ভাবনা ও বোমা সন্ত্রাস

আজ সকালে এক জাপানী বন্ধু বাংলাদেশে ব‍্যবসার কথা বলছিল! আমি বললাম, বাংলাদেশে তো এখন হানাহানি..চট করে সে বলল, ” সমস‍্যা নাই! দরিদ্র তাই এসব করছে। ধনী হলে, শিক্ষিত হবে – সব ঠিক হয়ে যাবে । আমাদের এখনই কাজ করা উচিত, সহযোগীতা করা উচিত! যারা এখন মানুষকে ব‍্যস্ত রাখছে! দারিদ্রতা কেটে গেলে – উন্নত দেশের মত বাংলাদেশেও অশান্তি থাকবে না! সকল অশুভতার ভন্ডামী বিলীন হয়ে যাবে!..তার কথা শুনে আমার স্বপ্ন পুঃজ্জীবিত হল! জাপানে একটি প্রবাদ আছে, “যার খাবার-কাপড়-ঘরের তৃপ্তি আছে, সে সুশীল, মানবিক ও সৃজনশীল হয়। সে নিজে শান্তিতে থাকে, অন‍্যকে শান্তিতে রাখে! …”

বাংলাদেশে বাসে পেট্রোল বোমা-বাজী নিয়ে সারা দেশের মানুষ শঙ্কিত! আমিও জাপান থেকে ভয়ে তঠস্ত থাকি সবসময় – কখন কোন আত্নীয় বা বন্ধু আক্রান্ত হয়! …সাধারন মানুষের উপর আক্রমন যুদ্ধের সময়ও হয় না! এটা যারা করে তাদেরকে যুদ্ধাপোরাধের বিচারের মুখামুখি হতে হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এখন অহরহ এটা হচ্ছে! বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের উপর এই আঘাত একেবারেই কাম‍্য ও মান‍্য নয়! যারা এটা করছে তাদের স্বাভাবিক বিবেক নিয়ে প্রশ্ন তোলা যৌক্তিক! আমি এই বোমাবাজির সরাসরি বিরোধীতা করি বলে ফেইজবুকের অনেক বন্ধু আমার উপর নাখোশ! আমি তাদেরকে বলেছি, “স্বাথর্পরতায় যারা উন্মাদ, তারাই শুধু অন‍্যকে হত‍্যা করতে পারে ! এটাকে কোনভাবে রাজনৈতিক আন্দোলন বলা যাবে না! এটা সন্ত্রাস, অপরাধ ও মানবাধীকারের চরম লঙ্গন!…”

যারা এই সন্ত্রাসকে সমথর্ন করেন বা ইনিয়ে-বিনিয়ে ন‍্যায‍্য করতে চান, তাদেরকে বলি, ‘স্বাথর্পর দল, স্বাথর্পর গোষ্টী এমনকি স্বাথর্পর ব‍্যাক্তিও শেষ পযর্ন্ত টিকে থাকে না! ধ্বংস হয়ে যায় – পৃথিবীর ইতিহাস তার প্রমান’! প্রতাপশালী মোগল, ইংরেজ, জমিদার, পাকিস্তানী, মুসলিমলীগ, নাজি, হিটলার, ট্রুম্‍্যান, মোসতাক….কেউ টিকে নেই! সবাই স্বাথর্পরতার বানে ভেসে গেছে! ( ভিডিও লিংক )

আজ যারা ক্ষমতায় যাবার জন‍্য এটা করছেন – তাদের ভাবা উচিত ! এই অস্ত্র তাদের উপর ব‍্যবহার হলে কেমন হবে? সাধারণ মানুষ তো তাদের রোষানলে পড়তে পারে না! সাধারণ মানুষ ক্ষ‍্যাঁপে গেলে ইতিহাস কিন্তু পাল্টে যায়! ১৯৭১ তার প্রমান! মুসলিমলীগ যেখানে প্রতাপশালী ছিল – তাদের হটকারীতার কারণে আজ কিন্তু তারা হিরো থেকে জিরো! নেতার সংখ‍্যা তো পরের কথা, দলের সদস‍্য সংখ‍্যা এখন হাতে গোনা যায়! আমার অনেক প্রিয় বন্ধু বিএনপি করে! আমি তাদেরকে ভালবাসি, তাদের কাজ পছন্দ করি! তারা নিশ্চয়ই তাদের দল ও সহকমর্ীকে স্বাথর্পরতা থেকে রক্ষা করবেন! বুঝাবেন…

Again I have enjoined Oni Daiko

Again I have enjoined Oni Daiko ( ৈদত‍্যের নাচ ) festival. Last year, I wrote about this in my blog. Please find my today’s video clip and blog posting…

Among the Sado’s amazing cultural staffs inherited from ancient myth and traditions, ‘Oni-Daiko’ is one of the important performing arts. The folk arts ‘Oni-Daiko’ refers to ‘Demon drums’, which locally known as ‘Ondeko’.

Commonly Japanese old culture are linked with religious believes and mystical practices. ‘Oni-daiko’ is also same, and have been practising with devotions to ward off devils for a bountiful harvest and good fortune. The ‘Ondeko’ generally practices in harvesting time that is end of summer and early of spring. During Ondeko, the performers dressed and wear masks like Oni that is monster.

In a nutshell, ‘Onideko’ means dance with huge and continuous beat of ‘Taiko / Tailko’ drum. The purposes of this traditional performing art are to drive away evil spirits and to bring fortune. Worldwide common believe, Oni that is evil or monster do not bring good fortune, but Sado people consider it, as divine.

There are many type of ‘Onideko’ based on area, mask and dance style. Commonly, the during dance performance ‘Oni’ flips their hair up with drum sticks, strike fierce poses at the crowd, chase dragons. However whole performance looks pretty serious. Although there are different style, but purposes are same, such as bring good fortune, good health, peace and the avoiding of disaster. Ondeko devotedly practices in shrine for exorcism ,prosperous business and supplication for abundant crops .

The performance with colourful mask, dress up, wilderness, drumbeats all together create mysterious monster kingdom. This traditional performance has been started on 877 B.C., in the Buddhist Monk Emperor Yozei era.

There are about 110 Oni-daiko groups is small island Sado. Based on area and style there are three types such as ‘Aikawa type (northern), Kuninaka (central) and Maehama (southern) style. The ‘Aikawa type includes the dance of an old man called ‘mamemaki’ who scatters beans for good luck from a wooden measuring box. In the Kuninaka type, black and white demons dance with two lions, and in the Maehama style, two demons dance together to the accompaniment of flute and drum.

However standard form of ‘Ondeko’ include ‘ Dancing of demon and gradually approaches the drum. When the drum beat changes to ‘hayabachi’ the dance becomes wilder. Two lions then emerge and attack the demon, trying to keep monster from the drum. While fighting off the lions the demon struggles to reach the drum. The degree of skill and dramatic flare with which this heroic struggle is portrayed separates the great dancer from the good.

By joining in 5th Annual All-Japan Folk Performance Contest on April 5th, 1930, the ‘Ondeko’ becomes a popular cultural staff nationwide.