আমাদের চারদিকে অনেক বন্ধু যেমন আছে, শত্রুও তেমনই আছে। সঠিকভাবে শত্রু ও বন্ধু সনাক্ত করতে না পারলে চলার পথ কষ্ট থেকে আরও কষ্টকর হয়। উন্নতি করতে গেলে শত্রুকে জয় করতে হয়। শত্রুকে ঘৃণা করে, শত্রুর সঙ্গে বিেরাধ করে সাফল্য অর্জন কষ্টকর! নিজের পথ সুগম করার জন্য চাই – ‘শত্রুর হৃদয় জয়’! আর এর প্রথম ও শ্রেষ্ট উপায় – শত্রুকে ভালবাসা ও সেবা করা; যতক্ষন না পর্যন্ত শত্রু বলে – ‘তুমি আসলেই আমার বন্ধু!’ শক্রকে বন্ধু বানাতে পারলে বন্ধুর সংখ্যা বাড়ে, উন্নতির সম্ভাবনা স্পষ্ট হয়!
দৃশ্যমান শত্রুর পাশাপাশি প্রতিটি মানুষের রয়েছে অদৃশ্য শত্রু ! অদৃশ্য শত্রুর প্রধান – নিজেই নিজের! এটা বুঝা ও মানার জন্য চাই – মুক্তমন নিয়ে নিজেকে বিশ্লেষন করা, জানা ও মানা ! যে মানুষ নিজেই নিজের অজান্তে আছর করা – শত্রুর মুল েহাতা ‘পূর্ব-ধারণা অথর্াৎ কুসংস্কার’ ‘ থেকে তাড়াতাড়ি নিজেকে মুক্ত করতে পারে, সে তত দ্রুত মুক্ত হয়, উন্নতি করে, বেশী শান্তিতে থাকে!
সবাইকে নারী দিবসের শুভেচ্ছা, বিশেষ করে নারী বন্ধুদেরকে, যারা সাহসী ভুমিকা নিয়ে জীবন ও সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে!
আমি েছাটবেলা থেকেই ‘নারী-পুরুষ’ সমান – এই যুক্তি মানি, তকর্ করি ও সমথর্ন করি! িকন্তু েকানক্রমেই পুরোটা চচ্চর্া আনতে পারছিলাম না! মাথার ভিতর একটা কুশক্তি েকানক্রমেই আমাকে যেন মুক্তি দিচ্ছিল না! এজন্য জাপানী স্ত্রী’র সঙ্গে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে, অনেক খুনসুটি করতে হয়েছে। অবশেষে বুঝেছি, মেনে নিয়ছি। বলতে গেলে, এখন জাপানে আমি ‘হাউজ হাজবেন্ড’ (House Husband’। পেশাগত তথাকথিত সাফল্য, বিখ্যাত হওয়ার দু’রাশা, পুরুষতান্ত্রিকতার অহমিকা ত্যাগ সহজ নয়, বড়ই কঠিন! এখন আমি নিজেকে পুরুষ হিসাবে নয়, একজন মানুষ হিসাবে দাবী করি!
আগে যখনই ঘরের কাজ করতাম – মনে হত, এই বুঝি আমার সময়গুলো নষ্ট হল! স্ত্রী ঘরের কাজের তাগিদা দিলেই বিরক্ত হয়ে বলতাম – “আমি কি আপনার বুয়ার কাজ করার জন্য ইউনিভাসিটর্িতে পড়েছি!…” আমার কথার উত্তরে সে আস্তে আস্তে বলত, ‘বুয়ারা কি মানুষ না? আপানাদের দেশে মানবাধীকার নাই, কম টাকায় দাসের মত অন্যকে দিয়ে কাজ করান, আর নিজের বেশী বেতন নেন! নিজের কাজ অন্যকে ঠকিয়ে করানো এটা অন্যায়…’
আমি বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই রান্না করা পছন্দ করি ! িকন্তু প্রতিদিন, এমনকি জরুরী কাজের সময়ও রান্না করতে হবে, এটা একে বারেই মানতে চাইতাম না! ! রান্নার কাজে বিরক্ত হয়ে স্ত্রীর সঙ্গে তকর্ বাধলে সে বলে – “পৃথিবীর সব বিখ্যাত পাচক, পুরুষ! আপনার হতে বাঁধা েকাথায়? তাছাড়া রান্না করা, ঘরের কাজ করা শুধু নারীর কাজ, আপনাকে কে বলেছে?”…অবশেষে একযুগ সংগ্রাম করে বুঝতে পেরেছি আসলেই ‘নারী আর পুরুষের তফাৎ নাই’! তফাৎটা আমরা তৈরী করি, কৃসংস্কারের ছায়ায় তৈরী হই! জাপান-ইউরোপ-আমেরিকায় হাজার হাজার পেশাজীবি, েকাটি-পতি ব্যবসায়ী নারী! আমার আশা নারী, কুসংস্কার ও পুরুষের অযথা যতাকল থেকে বাংলার নারী বের হতে পারলে – বাংলাদেশের উন্নয়ন কেউ থামাতে পারবে না! নারী আর পুরুষে সমান অংশগ্রহন ছাড়া কখনই কোন সমাজ ও সংসারে উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও সুখ আসে না!
আমার স্ত্রী আমার মত কাজ করে! আমার চেয়ে অনেক বেশী চাকুরি করে, গাড়ি চালায়! কৃষিতে আমােক সাহায্য করে। আমি ২ বেলা রান্না করি, ঘরের কাজে পুরো সহায়তা করি ! অনলাইনে ঢাকার অফিস চালাই! আমি পেশাজীবিতার সাথে সাথে একজন দক্ষ ‘হাউজ হাজবেন্ড হতে চাই’! প্রমান করতে চাই – সংসার সুখের হয় পুরুষের গুণে, শুধু নারীর গুণে নয়!
Rokushoiaki ( 6年生を送る会 ) is the second phase of Japanese education. It is the six classes/ grade changing ceremony, which was held in the 10 years age of students. During ceremony music, drum show and cultural events have been arranged where all students and parents join. In the cultural events, teachers also perform drama or song to entertain the stu-dents. Rokushoiaki generally held in April of each year.
My son Koronetto Matsuzaki has completed Rokushoiaki. After two years, he will go to Junior High School. He is growing with science skill and art education. We are glad for his growing with knowing the world and life. The video has been taken in the Rokushoiaki of Kanie Junior School, Sado-shi, Niigata, during the Rokushoiaki of my son Koronetto.
Bangladesh Freedom Foundation ( BFF) promotes countrywide ‘science’ education’. Organizing ‘Science Fair’ is an excellent activities of BFF. We, the Machizo Multimedia happy to involve with this initiative by making event video. Hope you will like and enjoy the importance of science education and success story in Bangladesh.
I am again impressed to see the ‘Hinamatsuri’ which is one of most popular cultural festival held every year in japan.
‘Hinamatsuri’ is a popular cultural festival in Japan held every year on 3 March. Hina means doll and matsuri means festival. Literally, ‘Hina Matsuri’ known as ‘Doll’s Day Festival foreigners. Japanese wish growth and happiness to young girl in this day. The set of ornamental dolls (雛人形 Hina-Ningyo) on red carpet which represent the Emperor, Empress, attendants, and musicians with traditional court dress of the Heian period.( 794 to 1185 ). Although 3 March is actual festival day but dolls, displaying starts from end of February.
In the doll arrange platform, the top tier holds two dolls known as imperial dolls (内裏雛 (だいりびな) Dairi-Bina ). The second tier holds three court women San-nin Kanjo (三人官女). The third tier holds five male musicians Gonin Bayashi (五人囃子). In the fourth platform, two ministers (udaijin and sadaijin), in rights side set young Minister Udaijin and on Left senior minister Sadaijin. On the sixth and seventh tiers, a variety of miniature furniture, tools, carriages, etc.
The theme song of Hinamatsuri lips song, which is known as “Ureshii Hinamatsuri (Happy Hinamatsuri). Mother generally sing this song for making sleep of baby, just like a folk song. It was written by famous composer Sato Hachiro ( 1903-1973)
I has joined an excellent event on ‘experience the past and history. We wear dress of Edo Era and walked on the gold roads’, which were used to go capital Tokyo on three hundred years before. The event was held in Aikawa on 01 March, 2015. Sado is famous for gold mountain from Edo Era (1603 – 1868). In Aikawa the gold mine was discovered on 1601.
The journey was started from Aikawa city hall at 10:30 am and traveled to ‘Haneda town hall’, ‘Ancient Sado magistrates’ office’ through Kyomachi Street; and come back to again in Haneda. During walks participants continuously was singing song of Edo Era with lead of Ashigaru ( administrator) who was employed by the Samurai.