জাপানী জেফৎ খাওয়ার চতুথর্ স্মৃতি! পাড়াপাড়ি-হুড়াহুড়ি-চুরিধারি কোনটাই নেই! আলোচনার শেষে, সঠিক সময়ে যার যার নাম লেখা খাবারের প্যাকেট চলে আসে। কেউ কম বা বেশী পায় না! মিলে মিশে সবাই খায়. প্রাণ খুলে আলাপ করে ! কারো মুখে অভিযোগের নিশানা নেই, আছে শুধু প্রসংশা আর প্রসংশা- “মজা, খুব মজার খাবার! অনেক সুন্দর আয়োজন হয়েছে। আয়োজকদেরকে ধন্যবাদ – আরিগাতো গুজাইমাস। আয়োজকেও একই স্বরে মৃদুহাস্য উত্তর জানাতে দেখা যায় – “দু-ইতাসিমাসতে!…”
লক্ষনীয় – অনুষ্ঠান শেষে আয়োজকের সাথে সাথে আমান্ত্রিতরাও প্যাকেট সংগ্রহে সহযোগীতা করে । মেঝে বা টেবিলে একটি দানাও পড়ে না। ভুল ক্রমে পড়লেও ‘গুমেনাসাই’ ( দুঃখিত ) বলতে বলতে নিজে ও পাশেরজন অতি বিনয়ে তুলতে ঝারপর হয়ে যায়!
আমি ধনী হওয়ার পক্ষে, গরীব থাকার বিপক্ষে ! সবাই সুস্থ, সুষ্ট ও সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করুক, এর জন্য অথর্ ও সম্পদ দরকার । কিন্তু সম্পদ যেন অংঙ্কার, শোষন, শাসন ও অন্যের মাথার উপর ছড়ি ঘুরানোর কারণ না হয়।
পঁজিবাদী দেশ হওয়ার পরও জাপানে নিম্নবিত্ত নাই বললেই চলে । এখানে প্রায় সবাই মধ্যবিত্ত ও কেউ কেউ উচ্চবিত্ত, কিন্তু বাহিরে প্রকাশ নেই। ফলে মানবাধীকার বহুলাংশে সুরক্ষিত। অন্যের ভাগ্য ও জীবন পরিচালনা করার ফুসরত, তথাকথিত ভালো-মানুষ গণ পায় না বলেই চলে।
বাংলাদেশে ঠিক এর উল্টোটা ! গাড়ী, বাড়ি, বংশ, সাটিফিকেট ও ব্যাংক ব্যালেন্স কৈলন্যের প্রকাশ । ফলে সমাজে অতি আদরে লালিত হচ্ছে ৬টি শ্রেণী অতিদরিদ্র, দরিদ্র, নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত, বিত্তশালী ও উচ্চবিত্তশালী। যা সামাজিক সর্ম্পকগুলোকে অস্থির করে তুলছে। সম্পদের সুসম বন্টনের চেয়ে, অথর্ের সুসম প্রবাহ ও অজর্নের সুযোগ দরকার। সম্পদ, বংশ ও পদের কারণে কারো বেশী সুবিধা পাওয়া ঠিক না। এটা বন্ধ না করতে না পারলে – সুশাসন ও সুশীল সমাজ গঠন দিন দিন আরো কঠিন হয়ে উঠবে।
বাংলাদেশ এ ব্যপারে জাপান, স্ক্যাডিনেবিয়ান ও ওয়েলফেয়ার দেশগুলোকে অনুসরণ করলে অল্পসময়ে, সহজে সুফল পেতে পারে!…
Superiority complex is the manifestation of inferiority complex ! When a person understand own weakness, generally hide and shows boldness! However superiority crazy exposure for winning. It mostly creating unrest in others life with so-called smartness! Contrary inferiority makes us victim of hopeless and helpless that we become introvert from standard dignity, participation and confidence!
I love to avoid both types of complexity for practicing ‘freedom, peace, unity, happiness and human rights’ norms in my life. I do believe, if we be implement only ‘1st article of universal human rights’ – our life and society would be changed abruptly within a day. To do this, as precondition – we must need to overcome superiority and inferiority complex with total heart and devotion.
পৃথিবী সবচেয়ে বেশী ভুমিকম্প হয় জাপানে, কিন্তু মরে সবচেয়ে কম ! কারণ জঞ্জাল কম ও সচেতনতা বেশী। জাপানের বড় বড় শহর গুলোতে যে জজ্ঞাল আছে, তা পরিকল্পিত ও ভূমি বান্ধব! আশ্চযর্ের বিষয় – ভুমিকম্পের সঙ্গে তাল রেখে নাকি ইমারত নড়ে। একই তালে নাচার কারণে ক্ষতি হয় না বলেই চলে। আর স্কুলে প্রথম শ্রেণী থেকেই শেখানো হয় ভুমিকম্প ও দুর্যোগ থেকে সুরক্ষার সহজ কৌশল!
আমি শুনে অবাক হয়েছি – দুযোগ পরিবতর্ি দুযোগ অথর্াৎ ধষর্ন, হত্যা, রিলিফ-চুরি, ডাকাতি ইত্যাদি জাপানে শুন্য! সুনামির সময় নাকি কোন প্রকার হুড়াহুড়ি, ধষর্ন, অপরাধ হয়নি । এর মুল রহস্য- স্কুল ও পরিবারে মানবিকতা-সুশিক্ষা! আমাদেরও এমনটা হওয়া অতিব জরুরী! আমি উঁচ দালানবাসী বন্ধুদের জীবন নিয়ে শঙ্কিত! ঢাকা চট্রগ্রাম সহ বাংলাদেশের বড় বড় শহর গুলোতে পাল্লা দিয়ে নকি দিন দিন ঝুঁকিপূণর্ ইমারত-জঞ্জালের সঙ্গে বাড়ছে, সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে একঝারায় ‘সব শেষ’ এর সম্ভবনা। আমি মনে করি, দালানের সঙ্গে সঙ্গে আমরা যদি বাড়ীর সমানে (ছাদে নয়) বাগানের সংখ্যা বাড়তে পারি, ঝুকি কমার সঙ্গে সঙ্গে মন প্রফুল্ল হবে! সুখের মাত্রা বেড়ে যাবে!
I joined Douoshi ( 胴押し) of this year. Douoshi is a tradition of purification which has been practicing in Tsukihuse of Sado since 1700. In the night of 3th January, each year local people gathered in the shrine. Generally the persons who are 25 and 42 years in age join in Shaking. The burden has been healed by throwing up, continuous moving and shacking. During healing the healer performers’ dance and move around. Big fire, theme dirge song and beating sound use to drive out weakness, resentment and evil spirit from body.
My short video on Douoshi event.
It was a nice experiences to see this ancient popular ritual of purification with traditional form of performing art.
Japan symbolizes the year with animal icon. By turn, they use 12 iconic animals. Monkey has been selected for the year 2016. Folk talks – monkey has diachronically change, that mean there will be happened something distinguished changes in this year.
In this case, I am one dimensional! I wish and appreciate positive changes only in our life and society. The sad experiences of 2015, particularly war, killing, religious conflicts and cultural unrest should stopped fully now. My wish for a developed Bangladesh as well. It would be great achievement, if Bangladesh can make good example on national -norms by establishing ‘Universal Human Rights’ particularly equal rights and dignity for citizen.
Along with professional quality media work, I would like to follow teachings of three wise moneys:
“see no evil, hear no evil, speak no evil”. Friends, best wishes for your success in your more joy and happiness in the year 2016.