Jul 2, 2017 | The Opinion
Good jobs around the world do the volunteers. Reducing volunteerism in a society is not the good sign for its true development.
Volunteerism and professionalism are not same, should not be mixed up. Goodness and creativity of the society have a proportional relationship with the type and nature of volunteerism.
Among the extreme expansion of capitalism, busy schedule, business motivations however in individualism, the spirit of volunteerism did not loss in Japan, in some case have been increased. Bangladesh needs to restore its original volunteer culture.
সারা পৃথিবীতে স্বেচ্ছাসেবকরা গুরুত্বপূর্ণ ও ভালো কাজগুলো করেছে। স্বেচ্ছাসেবকরা কখনো দেওলিয়া হয় না, হারায় না, দেয়ার চেয়ে বেশী পায়! ফলাফল শুধু সময়ের ব্যাপার। যে সমাজে যত বেশী ভলেন্টিয়ার, সে সমাজ তত বেশী সুন্দর, উন্নত ও সৃজনশীল! চরম পুঁজিবাদ, ব্যবসা, ব্যস্ততা ও ব্যক্তিকেন্দ্রকতার মাঝেও জাপানে স্বেচ্ছাসেবকতায় ভাটা পড়েনি, বরং ক্ষেত্র বিশেষে বেড়েছে। বাংলাদেশেরও ঘুরে দাঁড়ানো দরকার!
Jun 28, 2017 | The Opinion
ফুলের সৌরভ নিন, গোলাপফুল মার্কায় সিরাজ ভাইকে ভোট দিন!
গোলাপ দিয়ে পারফিউম হয় জেনেছি, টুথ পেষ্ট হয় তা জানা ছিল না! ‘রোজি মিন্ট’ নামে টুথপেষ্ট গত সপ্তাহে আমাদের বাসায় নতুন অতিথি হয়ে এসেছে।
পারফিউমের আঠায় ও গন্ধে মুখ ভরে যায় কিনা – প্রথম প্রথম এ ভয়ে ব্যবহার করতে চাইনি। পরে, পুত্র ‘কওনের’ অনুরোধে মুখে দিলাম ।
– সত্যিই অসাধারন গন্ধ ও কোয়ালিটি! আমার প্রিজোডিস ভেঙ্গে গেছে!
মানুষের পকেট থেকে টাকা নেয়ার
পুঁজিবাদীদের কত কৌশল না আর দেখুম! চারদিকে হরেকরকম পণ্যে ছাড়াছড়ি!
জাপানীরা চরম পুঁজিবাদী ও ব্যবসায়ী হলেও একুট ভিন্ন ধরণের! অস্বাভাবিকতাকে মেইনষ্ট্রিমে এনে নতুন সেবা ও সৃজনশীলতার সাথে ব্যবসা করতে এরা পছন্দ করে। নতুন ও দামী জিনিষ কিনে, পকেটের টাকা গেলেও, ঠকার ভয় নাই এখানে; যেমনটা আছে চাইনিজ এবং অন্যদেশের পণ্যে ও সেবার ক্ষেত্রে!
– জাপানী পণ্য কিনে হও ধণ্য! ( হাচা কথা )
লিংকস্// http://sksoap.co.jp/rosymint/index.html
Jun 26, 2017 | The Opinion
“ঈদ তার জন্য স্বার্থকর যে ঈদের দিনেও কাজ করে!” – হয়রত ওমর (রাঃ)
_______
সেই হিসাবে আমার ঈদ স্বার্থকর।
‘রেডিও বাংলা ওয়েভ’ অনলাইন রেডিও প্রকাশের কাজ করছি। জাপানে থাকার কারণে কুলাকুলির ব্যস্ততা কম! ট্রাফিক ও যোগাযোগের ঝামেলা নাই। অনলাইনে সব কাজ দ্রুত এগুচ্ছে, আজই কাজটির প্রধান অংশ শেষ করতে হবে। কারণ মানুষ অনলাইনে শুনছে ও দেখছে!
‘রেডিও বাংলা ওয়েভ’ ঢাকা থেকে প্রচারিত একটি অনলাইন রেডিও। বাংলার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, উন্নয়ন ও জীবনধারা সারাবিশ্বে তুলে ধরাই এর উদ্দেশ্য!
বিখ্যাত রেডিও ব্যক্তিত্ব, উন্নয়নকর্মী সাইফুদ্দিন সবুজ এই তত্ত্বাবধানে ‘রেডিও বাংলা ওয়েভ’ ( www.radiobanglawave.com ) নিয়মিত অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে। আমি ও মাচিজো টিম ওয়েব ডিজাইন, লাইভ ও অনলাইনের ব্যাপার ব্যাবস্থাপনায় থাকবো।
এটি ‘রূপান্তর’, ‘প্রকৃীতি ফাউন্ডেশন’, ‘অনামিকা ট্রাষ্ট’ ও ‘সিওআই’ এর একটি যৌথ উদ্যোগ।
Jun 24, 2017 | The Opinion
বিশ্বখ্যাত ও বিলিয়নিয়ার না হতে পারার আমার বেদনা ইউনূের সঙ্গে দেখার পর বরফের মত গলে গিয়েছিল!
গত ঈদে মুক্তাগাছার গ্রামে ‘স্বপ্নহীন শিশু’ ফটোষ্টরি নিয়ে কাজ করছিলাম। গ্রামের পথে গভীর মনোযোগে শিশুদের ছবি তোলার সময়- একজন পিছন থেকে আমার কাঁধে টোকা দিয়ে বলে,
– এই মিয়া ক্যামন আছো?
আমি বললাম – ভালো!
আমার তাকানোতে চিনতে পারিনি বুঝে তৎক্ষনাৎ বললো,
– চিনতে পারো নাই! আমি ইউনূস, তোমার সঙ্গে স্কুলে পড়তাম!
সঙ্গে সঙ্গে আমার মনে পড়ে গেল! খুব ভালো ছাত্র ছিল ইউনূস, সবসময়ই বেশী নম্বর পেত। শিক্ষক জিজ্ঞাগা করার সাথে সাথে সব প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিত!
ভালো ছাত্র হওয়ার কারণে ইউনূস আমার ঈর্ষার পাত্র ছিল। ভিতরে ভিতরে প্রতিযোগীতা করতাম! – ইউনূসের চেয়ে ভালো ছাত্র হইতেই হবে। হলামও!
৬ষ্ট-৭ম শ্রেণীতে আমার রোল নন্বর ছিল ১৭! আমি দ্রুত এগিয়ে যাই! এসএসসিতে হয়ে যাই- এক নম্বর! প্রতিযোগীতার ফল আমি পেয়েছি! কিন্তু ইউনূস এগুতো পারলো না! দারিদ্রতা, পিতার অসুস্থতা, জমি নিয়ে চাচার সঙ্গে মামলা – অমর্ত্যসেনের ‘ষ্টেট অফ ফাষ্ট বয়’ বিশ্লেষন ইউনূসের জীবনে ব্যর্থ হয়েছে!
জিজ্ঞাসা করলাম,
– এখন কি কর?
– ক্ষেতে মুজর দেই! জমিজমা মামলার পিছনে গেছে! নিজের বাড়িটা আছে, মাইনসের ক্ষেতে কাম করি কোন রকমে চইলা যায়!
স্বহাস্যে আমরা মার্ক থ্রী ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে সরল ভাবে বলে,
– তোমার ক্যামেরাটা খুব সুন্দর! কত দাম?
আমি দাম বলতে ইতস্ততার করছিলাম! আরেকবার জিজ্ঞাস করাতে বললাম
– চার লাখের মত, কাজের জন্য কিনেছি!
– ওরে বাপরে!
হাতের আঙ্গুল দিয়ে হিসাব করে বলে
– আমার ৫-৬ বছরের কামইয়ের চাইতেও বেশী! এত টাকা পাও কই! তুমি তো দেখছি লাখপতি, অনেক ধনী? …
আমি ইতস্ততার করছিলাম জেনে, প্রসঙ্গ পাল্টে বলল,
– কয় ছেলেমেয়ে, কোথায় থাকো?
আম গাছের ছায়ায় বসে দু’ই বন্ধু নানান বিষয়ে আলাপ করছিলাম। আর ভিতরে ভিতরে আমার বিলিয়ননিয়ার না হতে পারার কষ্ট, আকাশচুম্বী স্বপ্ন গুলো গল পড়ছিলো! একটি স্বচ্ছল ও সচেতন পরিবারে জন্ম নেয়ার কারণে আমার পথ চলাতে তেমন সমস্যা হয়নি! বিশ্ববিদ্যালয় পেরিয়ে আজ আমি কতদূর এসেছি! গ্রাম থেকে মফস্বল, মফস্বল থেকে ঢাকা, ঢাকা থেকে জাপান, দেশ-বিদেশ নাই, গরুর মত কাজের নেশায় থাকি! জীবনের পথ চলায় কত কিছুই না পাইলাম, কত কিছু খাইলাম, কত কিছু দেখলাম, তারপরও মন ভরে না! বাবা-মা একটু ধনী না হলে, আমার স্বপ্নগুলো না থাকলে হয়তো আমিও ইউনূসের মতো শেষের দিকে থেকে যেতাম!
দুইবন্ধুর তুমুল হাস্যরসে আলাপের সময়, একটি ছোট মেয়ে আমারদের কাজ আসে! আমাকে দেখে লজ্জা পায়। ইউনূস কাছে টেনে, আদর করে বলে
– আমার একমাত্র মাইয়া, সোনিয়া!
সঠিক বাংলা খুঁজে না পেয়ে বললাম, হাজিমেমাসতে, নাইচ টু মিট ইস!
ইংরেজী-জাপানী শুনে মেয়ের লজ্জা যেন আরের বেড়ে গেল! আস্তে আস্তে বাবাকে বলল,
– মায়ে সেমাই বারছে, খাবার লইগা ডাকতাছে!
ঈদের দিনে দুপুরে, বন্ধুর বাড়িতে কড়া মিষ্টি সেমাই খেলাম! টিউবওয়েলের টাটকা ঠান্ডা পানি ডেকরে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে শান্তিতে আমার বুক ভরে গেল। রাস্তা দিয়ে ফেরার সময় আপন মনে অশ্রু ঝরালাম!
“এত পাবার পরও কেন আমরা সুখী হই না! কেন বারবার অহংকারে ডুবে যাই? কেন এত কষ্ট দেই, কেন এত কষ্ট পাই?…”
—————–
” আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার চরণধুলার তলে।
সকল অহংকার হে আমার ডুবাও চোখের জলে॥…”
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বি.দ্র. : যারা না পাবার কষ্টে আছেন, তারা পিছে পড়া বন্ধুরদের সঙ্গে এই ঈদের ছুটিতে সাক্ষাৎ করবেন! আমি নিশ্চিত – আপনার জীবনে শান্তি ও স্বস্তির হাওয়া বইবে!
Jun 22, 2017 | The Opinion
A photograph generally becomes dark against light, but this flower became brighter while the light was passing through its petals.
There are many incidences in our life and society which get incredible success while we move ahead against the mainstream with new hope and devotion.
Life becomes good and enjoyable when we can love and absorb the sadness and suffering, instead of defense and objections!
Jun 17, 2017 | The Opinion
About a year before my son, ‘Koon’ bought a goldfish (Kinggo) couple from a fair. He takes care the fish at the aquarium regularly. Today last one died! In the morning, my sleep was broken with children cry!
– ‘Shingata’, ‘Shngata’! ( Died, Died…)
Listening to son’s cry in the early morning, I was shocked! I thought someone might die! I quick come down! Son cried and said,
– Father, our fish died’!…
I consolated, and understood son’s, heart! Over a year he took care the fish like a family member!
After a moment while I wanted to clean the aquarium, and wanted to through the fish outside! Koon did not permit. He wants to buried after the funeral! I was surprised to know his wish.
– Fish’s funeral?…Ok, you can do if you want!
Together with me, he brought the fish in the crop field. During buried, when I said, it is needed to pray!
Koon said, “You can do. I think it is not necessary to pray for fish, because, fish is innocent and did not do any sin! Surely he will go heaven and will live with God in peace!.’
I was surprised by listening 5 years old boy’s views! “Pray is needed for the sinner, not for all!”
Just after brought, a few days later male fish died. That one also Koon floated in the water flow of the channel, did not permit to throw!
Japan has the culture to the funeral of the pet animal. Many Japanese spend much for the this, especially pretty, however rich girls.