পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে! বিজ্ঞান ও দশর্নই এ দুইটি গুরুত্বপূনর্ বিষয় আজো কঠিন হয়ে আছে! বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীলদেশ গুলোতে মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা দশর্ন একেবারেই পড়তে চায় না! কম বেতনের চাকুরী বা বেকার থাকার সম্ভাবনার পাশাপাশি পরিবার আর সমাজ থেকে ধমর্কেন্দি্রক আত্রুমন ও নিযর্াতর্ন ( কোন কোন ক্ষেত্রে শারিরিক নিযর্াতনও হয় ! )! প্রথম প্রথম আমিও শঙ্কিত থাকতাম , নতুন চিন্তা, নতুন ভাবনা আর বিশ্বাস সবাইকে বলতে চাইতাম না! এখন – গে্য্যালিলিও আবেগে আবেশিত। সবকিছুর মুখামুখি হওয়ার সাহস হয়েছে।
যাইহোক, দশর্নটা আমি যখন তত্ত্ব হিসাবে দেখতাম তখন কঠিন মনে হতো! যখন জীবনমূখী করার চেষ্টা করেছি! জীবনের উদ্দে্যশের সঙ্গে মিল রেখে সিদ্ধান্তে এসেছি! একটু সহজ হয়েছে। যা করা যাবে না, সম্ভব নয়, তা চিন্তা করে সময় ও শক্তি নষ্ট না করাই ভালো। আমি মনে করি, আমার জীবন ও দশর্নের উদ্দেশ্য প্রকৃত জীবন যাপন করা, প্রকৃত ভালোবাসায় জীবনকে সাজনো ! অনেকটা আমার দশর্নকে ভালবাসার দশর্ন বলা চলে! যার সারমমর্ হলো –
১. মন আর শরীরের প্রকৃত মিলনের মাধ্যমে বতর্মানে বাস করে সঠিক ব্যক্তিত্ব গঠন করা ( আত্নশুদ্ধি ও আত্ননিয়োগের ক্ষেত্র )! সময় ও সুযোগের ব্যবহার করে , সবার সঙ্গে সঠিক যোগাযোগ ও সম্পকর্ তৈরী করা ও বজায় রাখা।
২. স্বামী আর স্ত্রী ( নারী ও পুরুষ ) প্রকৃত সম্মিলনের মাধ্যমে সুন্দর পারিবারিক জীবন গড়া, যা একটি সুন্দর সমাজ গঠনের পূবর্শতর্! ( রুমান্টিক ভালবাসা, ভাইবোনের ভালবাসা, পিতামাতার ভালবাসা ক্ষেত্র )
৩. একটি গনতান্ত্রিক সমাজ গঠনে নিজের পরিবারের মতো সবাইকে ভালবাসা ( দেশপ্রেম বা সামাজিক ভালবাসার ক্ষেত্র ) ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নিজেকে নিয়োগ করা! ( আমাদের দেশে মূল সমস্যা হলো নিজের টা এমনকি বিখ্যাত মানবাধিকার কমীর্রাও নিজের স্বাথর্ ও লাভ ঠিক রেখে সব চিন্তা করে ! ফলে কমর্ হযে উঠে সভা সমিতি কেন্ত্রিক! ফল হয় রিপোটের্, জীবনে ও সমাজে নয় )!