‘মাগনা কামলা’ বাংলাদেশের মত জাপানেও জনপ্রিয়! ধানকাটার মৌসুমে আমি নানার বাড়ীতে দেখেছি, কোন চাষী তার বিশাল সোনাফলা ধান কাটা-সেরে উঠতে না পারলে – পাড়া-প্রতিবেশী সবাই মিলে একসাথে ধান কেটে দিত। পুরুস্কার হিসাবে সবাইকে জেফত খাওয়ানো হত।..এই গল্প ত্রিশ বছর আগের। আমি জানি না এখনও গ্রাম বাংলায় সহযোগীতার এই সংস্কৃতি টিকে আছে কিনা ।
একদিন এক বন্ধুকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, সে বলল – আমাদের এলাকায় স্বেচ্ছাশ্রমের বারোটা বেজেগেছে। টাকা ছাড়া কেউ কাজ করতে চায় না । যেচে সমাজ কমর্ করতে গেলেই মানুষ, হয় বলে – “আগামীতে নিবর্াচন করবা নাকি…”, না হয় বলে – “কোন এনজিও’র কাজ! …”
অথচ পূবর্ে ‘সংঘ বানানো আর কবিতা লেখা’ বাংলাদেশের শিক্ষিত তরুণ-তরুণী সহজাত স্বভাব ছিল। সমাজ থেকে হারি (চাঁদা) তুলে, বাংলাদেশের অধিকাংশ স্কুল-কলেজ-পাঠাগার ইত্যাদি তরুণ-তরুণীদের স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে যাত্রা শুরু। এখন নাকি সংঘই শুরু হয় – এনজিও বানানোর জন্য । কয়েকদিন না যেতেই হয় বিদেশী ফান্ডের দিকে প্রতিষ্ঠাতারা হয় – ‘হা’ করে তাকিয়ে থাকে , না হয় টিকে থাকার নামে চড়া সুদের দাদন ব্যবসা ( মাইক্রোক্রেডিট) শুরু করে দেয়। সমাজ কমর্ হয় এখনও, কিন্ত মটিবেশন পুরাপুরি ভিন্ন – পূবের্ স্বেচ্ছাশ্রমিক তরুন-তরুনীরা সমাজ কল্যানের ব্যাপারে কম্প্রোমাইজ করতো না , এখন করে !…
Non-paid volunteer work, particularly during harvesting seasons is a popular culture in rural Japan. People love to help friends still beyond the business motivations. This weekend my wife has also helped her friend in harvesting! Commonly Japanese like volunteer work! There are many local NPO ( Non Profit Organization ) which generally run with community contribution. I am glad to see everybody inherit the ownership of public property and issues, as once did Bangladeshi young. The Japanese young and senior citizen are active in social work. When senior-professionals get time, s/he arrange event or training to share knowledge and skill. Roadside gardening, public place cleaning, and helping in public events are popular volunteer work in Sado.