আমরা জনি, পৃথিবীর প্রথম এটম হত্যাযজ্ঞের ঘটনা জাপানে ঘটেছে! মাত্র দুটো বোমাতেই আম্রিকা প্রায় ৩ লক্ষ জাপানি হত্যা করেছিল! জাপানিরা সেই করুণ ইতিহাস ভুলে গেছে। শত্রু আম্রিকাকে ক্ষমা করে, বন্ধু বানিয়ে নিয়েছে। হিরোসীমা-নাগাশাকি কোন দিবসেই জাপানি টিভিতে জ্বালাময়ী টকশো হয় না, পত্রিকাগুলোতে প্রকাশিত হয় না ঘৃণার ক্রোড়পত্র!
শত্রু আম্রিকাকে শুধু জাপানি সরকার না, অধিকাংশ জনগন এখন পছন্দ করে, মিত্র মনেকরে! গণতন্ত্র ও উন্নয়নের রোল মডেল হিসাবে রাজতন্ত্রের পাশাপাশি মার্কিন ঢঙ্গে পুঁজিবাদ চর্চ্চা করে। রাজতন্ত্র-গনতন্ত্র-পুঁজিতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা আর সাম্যবাদের সম্মিলনে জাপান আজ মানবাধিকারে সভ্য, প্রতিষ্ঠা করেছে অনন্য শাসন পদ্ধতি।
জাপানিদের প্রায় সবকিছু আমার ভালো লাগলেও, আম্রিকা প্রীতি বিষয়টি নিয়ে আমি জাপানীদের সঙ্গে কোনভাবেই একমত হতে পারি না! তারপরও শক্রুকে মাফ করে দিয়ে বন্ধু বানিয়ে ফেলার উদাহরন প্রসংশা করি! নিজের জীবন ও সম্পর্কগুলোতে প্রয়োগের চেষ্টা চালাই!
আসলেই যারা শত্রুকে ভালোবেসে বন্ধু বানাতে পারে, তার মতো সহজে সফলতা কেউ পায় না। এমন মানুষকে কেউ সহজে পরাজিত করতে পারে না । তারপরও পরাজয়ের ভয়ে আমরা শত্রুকে ঘৃণার মাত্রা পদে পদে বাড়াই, নিজের পরাজয়কে আরো নিশ্চিত করি। শত্রুকে ভালোবাসি না । যাকে পছন্দ হয় না তাকে মুখও দেখাতে চাই না।
____________
Loving Enemy
Japan loves its enemy ‘US’ as the most bosom friend. Making friends the enemy is a great job. If one can do it, s/he must will success one day. No body can defeat such persons.
Japan loves its enemy ‘US’ as the most bosom friend. Making friends the enemy is a great job. If one can do it, s/he must will success one day. No body can defeat such persons.
Animation on atom attack: https://www.youtube.com/watch?v=SwdmgOfnQ9s