বিশ্ববিদ্যালয়ে জিওলজিকে্যল- এরিয়াল ফটোগ্র্রাফি পড়ার সময় থেকেই ‘টপ ভিউ- আকাশ থেকে দেখা’র প্র্রতি আমার প্র্রবল আগ্র্রহ। তাই আমি সব সময়ই বিমানে – জানালের পাশের সিট লই! আকাশ থেকে যখন প্র্রকৃতি দেখি, যখন মেঘগুলো উড়তে দেখি, যখন পাহাড়-নদী-নালা-সমুদ্র্রকে শরীরের শিরা-উপশিরার মত সজ্জ্বিত দেখি, বিশ্বকে এক-দেহ মনে হয়, মিলনের আনন্দে আত্নহারা হয়ে যাই।
আকাশ থেকে দেখার প্র্রীতি থেকেই – বাংলাদেশে ফ্লায়িং ক্য্যামেরা, ড্রন-ক্যামেরা ব্যবহার করার ইচ্ছা আমার দীঘর্র্ দিনের। ইচ্ছাটি আরও প্র্রখর হয়েছে বিমান থেকে বাংলার অনাবিল দৃশ্য দেখে। খোঁজ খবর দিয়ে দেখলাম – বাংলাদেশে ড্র্রন ব্যবহার নিষিদ্ধ! সীমাবন্ধ ব্য্যবহারেও অনেক নিয়ম কানুন! জটিল জটিল সব অধ্য্যাদেশ ফাঁকি দিয়ে ব্য্যাগে করে, খুঁলে আনার চিন্তা করছিলাম! আমার ঢাকার সহকারী ভয় দেখিয়ে দিল
– স্য্যার, আনবেন না । পুলিশে ধরবো । ঘুষ দিলেও কাম হইবো না! পাছে, জঙ্গি-টঙ্গি বইলা ফেললে কিন্তু আরও খবর আছে। শুনছি, এয়ারপোটেই নাকি রাইখ্য্যা দেয়। এত দামী জিনিষ রাইখা দিলে যদি কষ্ট না পান, তাহলে আনতে পারেন ।
কি করুম বুঝতে পারছি না ! জাপানে ড্র্রন ব্য্যবহার করা যায়, তয় বাংলাদেশে ব্য্যবহারে সমস্য্যা কোথায়? আমরা তো আকাম করুম না, কাজ করুম! সৃজনশীল কাজে ব্য্যবহার করুম! দীঘর্ প্রতিক্ষার পর আমার প্র্রিয় ড্র্রোন ‘কারমা’ বাজারে এসে গেছে। অপেক্ষায় রইলাম – বাংলাদেশের ড্রন নিয়ন্ত্রনকারীরা সত্ত্বর ভালো-কাজে ড্রনপ্রযুক্তি ব্যবহারে শিথিলতা আনবেন।
Note: I love aerial photography, I love to see from the sky. After long waiting for my favorite flying camera ‘Karma’ has arrived in the market, but I will not be able to use in Bangladesh for security law concern; feeling bad!