স্বামী – স্ত্রী’র পছন্দ গুলো লালন করলে, এবং স্ত্রী- স্বামী’র পছন্দ গুলো চোখবুঝে পালন করলে; ৭০% — সমস্যার সহজ সমাধান হয়ে যায়। আমার বিয়ের সময় জাপানী ঘটক মশাই – এমনই ছবক দিয়ে ছিলেন। যখনই আমি এ সহজ-সুত্রের বাহিরে গেছি, ঝামেলায় পড়ে গেছি। স্বামী- স্ত্রী’র ভিন্নমত হতেই পারে। যখন ভিন্নমত বা অনাঙ্কিত ভিন্ন ঘটনা ঘটে, তৎক্ষনাৎ তা স্বীকার করে দুঃখিত বলা – যুদ্ধ থামানোর সবচেয়ে সহজ কৌশল। ইহা শান্তিতে থাকা, সবাইকে শান্তিতে রাখার মহাষৌধ।…বাঙালী ছেলেরা ‘ভুল স্বীকার ও দুঃখিত’ না বলতে সুদক্ষ ও গোরা! এমনকি স্ত্রী’র সঠিক অবস্থানের জন্য, ‘ধন্যবাদ’ না দিতে ওস্তাদ! আমি মনে করি, ওস্তাদ – ওস্তাদি না দেখালে কিন্তু ওস্তাদি থাকে! আজও আমি ওস্তাদি না দেখানোর পক্ষে…অনেকদিন আগের কথা, মালা বদলের আগে, আমাদের মাঝে পছন্দ-অপছন্দের তালিকা বদল হয়েছিল। সেই দিনের অনবদ্য সুখদ অভিজ্ঞতা কখনও ভুলব না!…