সব সিনেমা বা শিল্পের সমালোচনা হয়। কিন্তু সিনেমা হল গুলোকে জাগিয়ে দেয়া সাম্প্র্রতিক বাংলা সিনেমা ‘আয়নাবাজি’র কোন নীতিবাচক সমালোচনা পাচ্ছি না । সবাই বলছে অসাধারন, সুন্দর ছবি। নায়ক-নায়িকার বিশেষ অঙ্গ দেখানো ছাড়াই নাকি ছবিটা পুরো সময় দশর্র্কদের উৎসুক ও মাৎ করে রাখে। বিষয়টি আয়নাবাজি দেখার আগ্র্রহ আরো বাড়িয়ে দিল।
আয়নাবাজি’র ট্র্রেলরগুলো দেখে, আমার মনে হচ্ছে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে এটি একটি নতুন সংযোজন – বানিজিক ও ডিজিট্যল সিনেমা টেকনোলজির তেলেসমাতি আছে! নির্র্মাতা ‘অমিতাভ রেজা’ যেহেতু একজন দক্ষ বিজ্ঞাপন নিমর্র্াতা, স্বল্প সময়ে দর্শকের মন কিভাবে জয় করতে হয় সেটা নিশ্চয়ই তিনি জানেন; ব্যবহার করেছেন তার নিমর্র্ানে। নইলে মৃত হলদর্শক হঠাৎ উঠে সিনেমা হলে দৌড় দিত না!