বাংলাদেশে পাঠ্য পুস্তক আপডেটে সুখবরটা জেনে আমার মনে আনন্দধারা বইছে।
আরেকটা ভালো কাজ করার দরকার । ভালো শিক্ষক তৈরী করা , না পারলে ৫০ বছর আগের সৎ ও স্মার্টফোনহীন শিক্ষক পেলে মন্দ হবে না। ১৫০-২০০ বছর পূর্বের হাবাগোবা কিন্তু তুখোর শিক্ষক-আর্চায্য প্রথা আনতে পারলে তো আসাধারণ হবে আমাদের শিক্ষাপদ্ধতি। রবীন্দ্রনাথের জীবন ও প্রকৃতি নির্ভর শিক্ষাপদ্ধতি অসাধারণ ছিল! কিন্ত বাঙালী পাত্তাই দিল না, অথচ জাপানীরা গ্রহন করলো আধুনিকরুপে!
আজ জাপানে ১০০ ভাগ মানুষ সুশিক্ষিত, স্বশিক্ষিত সৃজনশীল, সৎ ও স্মার্ট! বাংলাদেশের শিক্ষাপদ্ধতি উন্নত হলে – বাংলাদেশের উন্নয়ন কেউ থামিয়ে রাখতে পারবে না! যেমনটা পারেননি – জাপানের। ২য মহাযুদ্ধের পর থেকে, গত ৬০+ বছর ধরে মিডিয়া, সরকার, করপোরেট প্রমুখ সবার প্রথম ও প্রধান কেন্দ্র শিক্ষা, সেবা ও অধিকার উন্নয়ন! গনতন্ত্র, নিরাপত্তা ও সুশীলতা এখন জাপানের ঘরে ঘরে; যার দ্বিতীয় উদাহরন পৃথিবীতে নেই, এমনকি দাপটি আম্রিকা-যুক্তরাজ্যেও না! বাংলাদেশ নিয়ে আমার আশা-স্বপ্ন আছে; থাকবে আজীবন।